হাওজা নিউজ এজেন্সি: আইনজীবী নাজেম বলেন, ইসরায়েলি পুলিশ এই সিদ্ধান্তের পূর্বে গ্র্যান্ড মুফতিকে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি বা কোনো আনুষ্ঠানিক শুনানির আয়োজন করেনি।
এই নিষেধাজ্ঞার কারণ হিসেবে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ যে খুতবার কথা উল্লেখ করেছে, সেটি মুফতি হুসেইন গত জুলাইয়ের শেষ জুমার দিনে আল-আকসা মসজিদে প্রদান করেন। খালদুন নাজেমের ভাষ্য অনুযায়ী, সেই খুতবায় কোনো অনুপযুক্ত বা উস্কানিমূলক বক্তব্য ছিল না।
ফিলিস্তিনি বার্তা সংস্থা ওয়াফা জানায়, উক্ত খুতবায় গ্র্যান্ড মুফতি গাজা উপত্যকার মানবিক সংকট, খাদ্যঘাটতি এবং ইসরায়েলের প্রায় দুই বছরব্যাপী হামাসবিরোধী যুদ্ধের ফলে সৃষ্ট দুর্দশার বিষয় তুলে ধরেন।
আল-আকসা মসজিদ, যা ইসলাম ধর্মের তৃতীয় পবিত্রতম স্থান এবং ফিলিস্তিনিদের জাতীয় পরিচয়ের একটি প্রতীক, পূর্ব জেরুজালেমের পুরনো শহরে অবস্থিত। ১৯৬৭ সালে ইসরায়েল পূর্ব জেরুজালেমসহ ওই এলাকা দখল করে একতরফাভাবে তা নিজেদের সাথে সংযুক্ত করে নেয়। তবে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের অধিকাংশই এই দখল ও সংযুক্তিকে স্বীকৃতি দেয় না।
আপনার কমেন্ট